দর্পণ
কে আর বাসা বাঁধে ইনিয়ে
বিনিয়ে খড়
যা হয় একটা আতুড় কাটানোর
মত হলেই হল
দু'চারটে ডালপাতা এলোপাথাড়ি
গাদা মেরে --
তার ওপর বাড়তি জ্বালা
সুযোগ বুঝে ডিম পেড়ে
যায় লোকে
নিঃস্বার্থে পরিষেবা
দিয়ে যায় কাকেরা
আবদুল্লা মর্জিনার কাজ
অনেকটা লাঘব ক'রে দ্যায়
তাতেই গান বেরিয়ে আসে
আলি সাহেবের ঘরের জানালা
দিয়ে
সাইরেনের মত বেজে ওঠে
অজস্র কাকের গলা
সন্ত্রাসের আগাম ইঙ্গিতে
সাবধানতার সুযোগ পশুপাখির
বড্ড কষ্টে মেথরবৃত্তিতে
চলে তার জীবিকা --
বছরের দশ মাস খালি ডালের
'পরে
আধোঘুমে কাটিয়ে দেওয়া
রাত
ভোর হ'লেই শুরু নিঃস্বার্থভাবে
সমাজসেবার বহর ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন